Breaking




Monday, 1 December 2025

December 01, 2025

জিকে প্র্যাকটিস টেস্ট: বাছাই করা ৫০টি জেনারেল নলেজ প্রশ্ন উত্তর

জিকে প্র্যাকটিস টেস্ট: বাছাই করা ৫০টি জেনারেল নলেজ প্রশ্ন উত্তর

জিকে প্র্যাকটিস টেস্ট: বাছাই করা ৫০টি জেনারেল নলেজ প্রশ্ন উত্তর
জিকে প্র্যাকটিস টেস্ট: বাছাই করা ৫০টি জেনারেল নলেজ প্রশ্ন উত্তর
হ্যালো বন্ধুরা,
আমরা সকলেই একটা বিষয়ে অবগত আছি যে, চাকরীর পরীক্ষার জন্য একটা বিষয়ে সবাইকে পারদর্শী থাকতে হবে সেটি হল জেনারেল নলেজ। তাই আমরা তোমাদের জন্য নিয়ে হাজির হয়েছি জিকে প্র্যাকটিস টেস্ট, পর্ব-২৭২ এই পোস্টটি নিয়ে। আজকের এই মক টেস্টটির মধ্যে থাকছে ৫০টি বাছাইকরা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর। 
যে প্রশ্ন গুলি তোমাদের অবশ্যই প্র্যাকটিস করে রাখা দরকার কেননা আমাদের আজকের প্রশ্ন গুলি বিভিন্ন বিষয় এবং বিভন্ন পরীক্ষা গুলির প্রশ্নপত্র গুলি থেকে বেছে বেছে নিয়ে বানানো। সুতরাং তোমরা আর সময় নষ্ট না করে নিজেকে সঠিক ভাবে প্রস্তুত করে তুলতে অবশ্যই আজকের মক টেস্টটিতে অবশ্যই অংশগ্রহণ করে নাও- 

জিকে প্র্যাকটিস টেস্ট: বাছাই করা ৫০টি জেনারেল নলেজ প্রশ্ন উত্তর

প্রস্তুতি  সাধারণ জ্ঞান
পর্ব 272
প্রশ্ন সংখ্যা 50টি
সময় 30 সেকেন্ড/প্রশ্ন
Quiz Application

আমাদের সহযোগিতা তোমাদের সাফল্য

Time's Up
score:

Quiz Result

Total Questions:

Attempt:

Correct:

Wrong:

Percentage:

আরও কুইজ লিংক
General Knowledge Quiz Part-271 Click Here
General Knowledge Quiz Part-270
Click Here

Sunday, 30 November 2025

November 30, 2025

WBP Constable Exam 2025 Question Paper PDF | গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

WB Police Constable 2025 Exam Paper PDF | পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ কনস্টেবল 2025 প্রশ্নপত্র PDF

WBP Constable Exam 2025 Question Paper PDF | গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
WBP Constable Exam 2025 Question Paper PDF | গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষা একটি অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, যেখানে সঠিক প্রস্তুতি ও পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্রের অনুশীলন সফলতার মূল চাবিকাঠি। WBP Constable 2025 Question Paper আপনাকে পরীক্ষার প্রশ্নের ধরন, কঠিনতার স্তর, সিলেবাসভিত্তিক প্রশ্ন বিন্যাস এবং সময় ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা প্রদান করবে।

এই পোস্টে আমরা ২০২৫ সালের সম্ভাব্য ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নপত্র, মডেল সেট, প্র্যাকটিস প্রশ্ন ও পরীক্ষার প্যাটার্ন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি, যাতে পরীক্ষার্থীরা আরও সুসংগঠিতভাবে প্রস্তুতি নিতে পারেন। নিয়মিত অনুশীলন ও সঠিক কৌশল আপনাকে মূল পরীক্ষায় ভালো নম্বর তুলতে সাহায্য করবে।

WB পুলিশ কনস্টেবল পরীক্ষার ওভারভিউ

নিয়োগ সংস্থা পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ নিয়োগ বোর্ড (WBPRB)
পদের নাম কনস্টেবল
পরীক্ষার ধরণ লিখিত পরীক্ষা
পরীক্ষার তারিখ ৩০শে নভেম্বর ২০২৫
পরীক্ষার সময় ১ ঘন্টা (৬০ মিনিট)
সরকারী ওয়েবসাইট wbpolice.gov.in

পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ কনস্টেবল 2025 প্রশ্নপত্র  PDF টি সংগ্রহ করতে নীচের Download Now-লেখায় ক্লিক করো

File Details :: 

File Name: পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ কনস্টেবল 2025 প্রশ্নপত্র

File Format:  PDF

No. of Pages:  16

File Size:  5.2 MB 



November 30, 2025

নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ | Landforms caused by river erosion

নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ | Landforms caused by river erosion 

নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ
নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ
বন্ধুগন,
আজকে আমরা পড়বো নদীর কাজের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ সম্পর্কে, যেটা আমাদের সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধির পাশাপাশি বিভিন্ন রকম চাকরির পরীক্ষা গুলিতে আশা এই টপিক থেকে ছোটো ছোটো প্রশ্ন গুলির উত্তর দিতে সাহায্য করবে। আর এই টপিকটি ভূগোল বিষয়ের কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা আলাদা করে বলবার প্রয়োজন নেই, যারা আগেও বিভিন্ন রকম চাকরির পরীক্ষা গুলিতে বসেছিলে তাদের কাছে।
       সুতরাং আর কোনো রকম সময় নষ্ট না করে , শিখে নেওয়া যাক নদীর কাজের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলির সম্পর্কে। 

 নদীর কাজ 
 নদী তার উপত্যকায় ক্ষয়, বহন ও সঞ্চয়কাজের মাধ্যমে ভুমিরুপের পরিবর্তন ঘটায়। 
ক্ষয়কাজ - পার্বত্য অঞ্চলে ভুমির ঢাল বেশি এবং ভূমিরূপ খুব বন্ধুর প্রকৃতির হয়, তাই সেখানে নদীর জলস্রোতের বেগ খুব প্রবল হয়। নদী প্রস্তরখণ্ডকে ক্ষয় করে চূর্ণবিচূর্ণ এবং স্থানচ্যুত করে, একেই নদীর ক্ষয়কাজ বলে। নদী সাধারনত ৬ ভাবে ক্ষয়কাজ চালায়, (১) জলপ্রবাহ ক্ষয় (২) অবঘর্ষ ক্ষয় (৩) সংঘর্ষ ক্ষয় (৪) ঘর্ষণ ক্ষয় (৫) বুদবুদ ক্ষয় (৬) দ্রবন ক্ষয়।
 
বহনকাজ - নদীর ক্ষয়কাজের ফলে ক্ষয়প্রাপ্ত পদার্থ অর্থাৎ প্রস্তরখণ্ড, নুড়ি, বালি, কাদা ইত্যাদি নদী তার জলস্রোতের দ্বারা একস্থান থেকে অন্যস্থানে বয়ে নিয়ে যায়, একে নদীর বহনকাজ বলা হয়।
নদীর বহনকাজ প্রধানত ৪টি প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়, (১) দ্রবন প্রক্রিয়ায় বহন (২) ভাসমান প্রক্রিয়ায় বহন (৩) লম্ফদান প্রক্রিয়ায় বহন (৪) গড়ানো প্রক্রিয়ায় বহন।
 
সঞ্ছয়কাজ - নদীর গতিবেগ হ্রাস, গতিপথের ঢাল হ্রাস, বোঝার পরিমাপ বৃদ্ধি প্রভৃতি কারনে নদীর বহনহ ক্ষমতা হ্রাস পায়, ফলে নদীর বোঝা নদীর তলদেশে কিংবা উপত্যকার বিভিন্ন অংশে সঞ্চিত হয়, একে নদীর সঞ্চয় না অবক্ষেপণ বলা হয়।   
 
নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ
 নদী তার ক্ষয়কাজ সাধারণত  উচ্চগতি, মধ্যগতি ও নিম্নগতি এই তিনটি প্রক্রিয়ায় করে থাকে। আমরা এখন জানবো এই তিনটি গতির মাধ্যমে কি কি ভূমিরূপ সৃষ্টি করে থাকে।
 
উচ্চগতি বা পার্বত্য প্রবাহে সৃষ্ট ভূমিরূপ - নদীর উচ্চগতি বা পার্বত্য প্রবাহের ক্ষয়জাত ভূমিরূপ গুলি হল নিম্নরূপ -----
(১) V- আকৃতির উপত্যকা -
V- আকৃতির উপত্যকা
V- আকৃতির উপত্যকা
পার্বত্য প্রবাহে নদী প্রায় সর্বশক্তি দিয়ে নিম্নক্ষয় করে ও উপত্যকা গভীর হতে থাকে। নদী পার্শ্বক্ষয় খুব কম করে এইসময় অধিক নিম্নক্ষয় ও সামান্য পার্শ্বক্ষয়ের ফলে নদী-উপত্যকা ইংরেজি অক্ষয় 'V'-এর মতো দেখতে হয়, একে 'V'-আকৃতির উপত্যকা বলে। অতি খাড়া ঢাল, আবহবিকার ও খরস্রোতা নদী 'V'-আকৃতির উপত্যকা গঠনে সহায়ক হয়। 
 
(২) গিরিখাত ও ক্যানিয়ন-
গিরিখাত ও ক্যানিয়ন
গিরিখাত ও ক্যানিয়ন
নদীর কেবল নিম্নক্ষয়ের ফলে যে গভীর ও অতি সংকীর্ণ নদী-উপত্যকা তৈরি হয় তাকে গিরিখাত বলে। যেমন- নেপাল হিমালয়ের কালি গণ্ডকী বা অন্ধ্যা গলচি
আবার সাধারণত পার্বত্য প্রবাহে নদী শুস্ক অঞ্চলের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় পার্শ্বক্ষয়ের তুলনায় নিম্নক্ষয় বেশি করে থাকে, সেই কারনে নদী সেখানে অত্যন্ত গভীর, সংকীর্ণ ও দীর্ঘ নদি-উপত্যকার সৃষ্টি করে যা ইংরেজি 'I' আকৃতির মতো দেখতে হয়, এই ধরনের ভূমিরূপকে ক্যানিয়ন বলে। যেমন - কলোরাডো নদীর গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন। 
 
(৩) জলপ্রপাত-
জলপ্রপাত
জলপ্রপাত
নদীর প্রবাহপথে ঢালের হঠাৎ পরিবর্তনের জন্য জলস্রোত খাড়া ঢাল বেয়ে ওপর থেকে নীচে প্রবল বেগে পড়ে, একে জলপ্রপাত বলে। জলপ্রপাত বিভিন্নভাবে সৃষ্টি হতে পারে সেই গুলি হল ----- 
 নদীর প্রবাহপথে পরপর কঠিন ও নরম শিলা অনুভূমিকভাবে অবস্থান করলে কঠিন শিলার নীচে নরম শিলা তাড়াতাড়ি ক্ষয় পেয়ে খাড়া ঢাল তৈরি করে ও জলপ্রপাত সৃষ্টি হয়। 
 নদীর প্রবাহপথে আড়াআড়ি চ্যুতি থাকলে জলপ্রপাত সৃষ্টি হয়। ইন্দ্রাবতী নদীর চিত্রকোট (ভারতের নায়াগ্রা)।
 হিমবাহের ক্ষয়কাজের ফলে সৃষ্ট ঝুলন্ত উপত্যকার ওপর থেকে বরফগলা জল নীচে পড়ে জলপ্রপাত তৈরি করে।
 নদীর পুরাতন ঢাল ও নতুন ঢালের মিলন বিন্দুকে নিক বিন্দু বলে। ঢালের বিচ্যুতির জন্য নিক বিন্দুতে জলপ্রপাত সৃষ্টি হয়। যেমন - ভেনেজুয়েলার অ্যাঙ্গেল জলপ্রপাত পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত।                                                                                                                                             
(৪) খরস্রোতা-
খরস্রোতা
খরস্রোতা
নদীর গতিপথে কঠিন ও নরম শিলাস্তর পাশাপাশি উল্লম্বভাবে অবস্থান করলে কঠিন শিলা অপেক্ষা নরম শিলা বেশি ক্ষয়প্রাপ্ত হয় এবং তার ফলে গতিপথের ওই অংশের ওপর দিয়ে নদীর জল ধাপে ধাপে নেমে এসে খরস্রোত বা র‍্যাপিডস সৃষ্টি করে। 
 
(৫) আবদ্ধ বা শৃঙ্খলিত শৈলশিরা-
শৃঙ্খলিত শৈলশিরা
শৃঙ্খলিত শৈলশিরা
পার্বত্য অংশে নদীর গতিপথে শৈলশিরা বা পাহাড় থাকলে তা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য নদী এঁকে বেঁকে প্রবাহিত হয় এবং দূর থেকে দেখলে মনে হয় শৈলশিরাগুলি পরস্পর শৃঙ্খলের মতো আবদ্ধ রয়েছে। এই প্রকার ভূমিরূপকে আবদ্ধ বা শৃঙ্খলিত শৈলশিরা বলা হয়। হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে তিস্তা, মহানন্দা প্রভৃতি নদীর গতিপথে এরকম আবদ্ধ শৈলশিরা দেখা যায়।
 
(৬) প্রপাতকূপ বা প্লাঙ্গপুল-
প্রপাতকূপ বা প্লাঙ্গপুল
প্রপাতকূপ বা প্লাঙ্গপুল
জলপ্রপাতের নীচে সৃষ্ট গর্তের মতো নিচু জায়গাকে প্রপাতকুপ বলা হয়। ওপর থেকে পড়া জলের চাপ ও জলের সাথে আসা নুরি-পাথরের অবঘর্ষ ক্ষয়ের ফলে প্রপাতকুপ সৃষ্টি হয়। চেরাপুঙ্গির নিকট নেহকালিকাই জলপ্রপাত।
 
(৭) মন্থকূপ বা পটহোল-
মন্থকূপ বা পটহোল
মন্থকূপ বা পটহোল
নদীর গতিপথে নরম শিলা অবস্থান করলে অবঘর্ষ পদ্ধতিতে শিলাখণ্ডের আঘাতে নদীগর্ভে গর্তের সৃষ্টি হয়। পরবর্তী সময়ে ওই গর্তের মধ্যে জলস্রোতের সঙ্গে পাক খওয়া নুড়ি ও পাথরের আঘাতে নদীর তলদেশের শিলায় ছোটো বড়ো গোলাকার গর্ত সৃষ্টি হয়, একে মন্থকূপ বলে। অসংখ্য মন্থকূপ বা পটহোল একসঙ্গে গড়ে উঠলে তাকে পটহোল কলোনি বলে। 
 
মধ্য ও নিম্নগতিতে সৃষ্ট সঞ্চয়জাত ভূমিরূপ-
 উভয় গতিতে সৃষ্ট বিভিন্ন প্রকার ভুমিরুপগুলি হল-- পলল শঙ্কু ও পলি ব্যজনী, নদী বাঁক, অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ, প্লাবনভুমি ও স্বাভাবিক বাঁধ , নদীচর এবং নদী বদ্বীপ প্রভৃতি।
 
(১) পলল শঙ্কু ও পলি ব্যজনী-
পলল শঙ্কু ও পলি ব্যজনী
পলল শঙ্কু ও পলি ব্যজনী
মধ্যগতির শুরুতে নদী যখন পার্বত্য প্রবাহ ছেড়ে সমভুমিতে প্রবেশ করে, তখন নদী উপত্যকার ঢাল হঠাৎ কমে যাওয়ায় নদীবাহিত পলিরাশি, নুড়ি পর্বতের পাদদেশে শঙ্কু বা ত্রিভুজ আকারে সঞ্চিত হয়ে পলল শঙ্কু গঠন করে। অনেকগুলি পলল শঙ্কু জুড়ে গিয়ে বিস্তার লাভ করলে এটি অর্ধগোলাকার হাতপাখার মতো দেখতে হয় , একে বলে পলল ব্যজনী।
 
সৃষ্টির কারন- পর্বতের পাদদেশে ভুমির ঢালের হঠাৎ পরিবর্তনের ফলে নদীর বহনক্ষমতা কমে যায় এবং সমস্ত ক্ষয়জাত পদার্থ পর্বতের পাদদেশে সঞ্চিত হয়ে এই প্রকার ভূমিরূপ সৃষ্টি করে।
 
(২) নদীবাঁক বা মিয়েন্ডার-
নদীবাঁক বা মিয়েন্ডার
নদীবাঁক বা মিয়েন্ডার
মধ্য ও নিম্নপ্রবাহে নদীর গতিবেগ কম থাকে, ফলে প্রবাহ পথে জলধারা বাধাপ্রাপ্ত হলে সেই বাধা এড়ানোর জন্য নদী গতিপথের পরিবর্তন ঘটায় এবং এঁকেবেঁকে প্রবাহিত হয়, নদীর এই আঁকাবাঁকা অংশকে নদি-বাঁক বলে। তখন নদী বাঁকের এক অর্ধাংশ বাকি অর্ধাংশের মত দেখতে হয়। 
তুরস্কের মিয়েন্ডারেস নদীর নামানুসারে এই ভূমিরূপের নাম হয়েছে মিয়েন্ডার। নদীবাঁকের ভিতরের অংশে নদীর খাড়া পাড় তৈরি হয় আবার, বাইরের অংশে জলের পরিমাণ ও স্রোত কম থাকে। ফলে নদীর ওই অংশে পলি জমে মৃদু ঢালযুক্ত নদীপাড় গড়ে ওঠে, একে Slip-off slope বলে। এই পাড়ের সঞ্চয়কে বিন্দুবার বলে।
 
নদীবাঁক- ভূভাগের পুনযৌবন ঘটলে নদীর ক্ষয় করার শক্তি খুব বেড়ে যায় নদী তখন খাতেকে গভীরভাবে কেটে আরও নীচের দিকে  বসে যায় এতে নদীবাঁকের দুইপাড় খাড়া হয়। এ ধরনের নদীবাঁককে কর্তিত নদীবাঁক বলে।
 
(৩) অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ -
অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ
অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ
সমভূমিতে নদী কখনো-কখনো তার বাঁক গতিপথ ত্যাগ করে সোজাপথে প্রবাহিত হয়। কালক্রমে পরিত্যক্ত স্রোতহীন বাঁকা নদীখাতটির দুই মুখ বালি, পলি, কাদা প্রভৃতি জমা হয় এবং মূল নদীখাত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে হ্রদরূপে অবস্থান করে। এ ধরনের হ্রদ ঘোড়ার ক্ষুরের মতো দেখতে হওয়ায় এদের অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ বলে।
 
সৃষ্টির কারন
 নদীবাঁকের অবতল অংশে ক্রমাগত জলস্রোতের ধাক্কায় বেশি পরিমানে ক্ষয় হয় এবং সেই সঙ্গে উত্তল অংশে পলি সঞ্চয়ের ফলে নদীবাঁকের অত্যধিক বৃদ্ধি ঘটে।
 একসময় বাঁকের দুই মুখ পরস্পরের খুব কাছে চলে আসে, এদের মাঝখানে অবস্থিত সরু একফালি ভুমি ক্ষয়প্রাপ্ত হলে অবশেষে এরা জুড়ে যায়, নদী তখন বাঁক পথ ছেড়ে সোজা পথে বইতে থাকে।
 পরিত্যক্ত স্রোতহীন বাঁক নদীখাতের দুই মুখ কালক্রমে বালি, পলি, কাদায় বুজে গিয়ে অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদের সৃষ্টি করে।
 
(৪) প্লাবনভুমি -
প্লাবনভুমি
প্লাবনভুমি
নিম্নপ্রবাহে নদীপাড় থেকে উপত্যকার শেষসীমা পর্যন্ত বন্যার পলি জমে যে সুবিস্তৃত সমভূমি গঠিত হয়, তাকে প্লাবনভুমি বা প্লাবন সমভূমি বলে। 
 
সৃষ্টির কারন - মধ্যপ্রদেশে নদীতে জলস্রোত কম থাকায় পলি জমে জমে নদীগর্ভে ভরাট ও অগভীর হয় এতে নদীর জলধারনক্ষমতা কমে যায় বন্যার সময় নদী প্রচুর পরিমানে পলি বয়ে আনে তখন অতিরিক্ত জল দুকূল উপচে উপত্যকাকে প্লাবিত করে কিছুদিন পর পলি থিতিয়ে গিয়ে পলির মোটা স্তর তৈরি করে। এভাবে উপত্যকা ক্রমাগত বন্যার পলি দিয়ে ভরাট হয়ে প্লাবনভুমির সৃষ্টি করে। 
 
(৫) স্বাভাবিক বাঁধ-
স্বাভাবিক বাঁধ
স্বাভাবিক বাঁধ
নদীর দুই তীরে ক্রমাগত পলি জমে যে উঁচু বাঁধের মতো ভূমিরূপ সৃষ্টি হয় তাকে স্বাভাবিক বাঁধ বা লিভি বলে।
 
সৃষ্টির কারন - বর্ষার সময় নদীতে প্রচুর পরিমানে পলি আসে দুকূল উপচে জল প্লাবনভুমিতে ছড়িয়ে পড়লে বড়ো দানার পলিসমুহ নদীপাড়ের কাছেই দ্রুত থিতিয়ে পড়ে, বেশি দূর ছড়িয়ে যেতে পারে না এভাবে পলি জমে জমে উঁচু হয়ে এক সময় নদীপাড় বরাবর বাঁধ তৈরি হয়।
 
(৬) খাঁড়ি বা প্রশান্ত মোহনা-
খাঁড়ি বা প্রশান্ত মোহনা
খাঁড়ি বা প্রশান্ত মোহনা
নদীর মোহানা অংশে সমুদ্রের সঙ্গে সংযোগকারী যেসব ফানেল আকৃতির নদীখাত সৃষ্টি হয় তাকে খাঁড়ি বলে। এসব খাঁড়ি দিয়ে নদীর জল সমুদ্রে যায় ও জোয়ারের নোনাজল নদীতে ঢেকে খাঁড়িগুলি সমুদ্রের দিকে ক্রমশ চওড়া হয় সুন্দরবনের দুর্গাদুয়ানি খাঁড়ি উল্লেখযোগ্য।
 
(৭) বদ্বীপ-
বদ্বীপ
বদ্বীপ
নদী যখন প্রবাহের শেষে অবস্থায় শাখাপ্রশাখায় ভাগ হয়ে সাগর বা হ্রদে মিলিত হয় তখন মোহানায় দীর্ঘদিন ধরে পলি জমতে জমতে বাংলায় মাত্রাহীন ''△'' (ডেল্টা) -এর মতো যে ভূমিরূপ সৃষ্টি হয় তাকে বদ্বীপ বলে। গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ।
 
বিভিন্ন আকৃতির বদ্বীপ গঠন - বেশিরভাগ বদ্বীপই ত্রিকোণমিতির মতো হয়, তবে আকৃতির বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বদ্বীপকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় - 
 
▣ ধনুকাকৃতি বদ্বীপ-
ধনুকাকৃতি বদ্বীপ
ধনুকাকৃতি বদ্বীপ
▣ তীক্ষ্ণাগ্র বদ্বীপ বা করাতের দাঁতের মতো বদ্বীপ-
তীক্ষ্ণাগ্র বদ্বীপ বা করাতের দাঁতের মতো বদ্বীপ
তীক্ষ্ণাগ্র বদ্বীপ বা করাতের দাঁতের মতো বদ্বীপ
▣ পাখির পা-এর মতো বদ্বীপ-
পাখির পা-এর মতো বদ্বীপ
পাখির পা-এর মতো বদ্বীপ

        তাহলে বন্ধুরা আজকে আমরা বিস্তারিত ভাবে জানলাম নদীর কাজের ফলে সৃষ্ট বিভিন্ন ভূমিরূপ গুলি সম্পর্কে। আশাকরছি তোমরা খুব সুন্দর ভাবেই বিষয়টি বুঝতে পেরেছো,যদি কোনো মতামত জানানোর থাকে অবশ্যই জানাবে এবং এই সমস্ত পোস্ট গুলি সবার আগে পেতে আমাদের টেলিগ্রাম ও Whatsapp গ্রুপে যুক্ত হয়ে যাও যার লিঙ্ক সাইটের উপরের দিকে দেওয়া আছে । ধন্যবাদ , তোমার দিনটি শুভ হোক।

Saturday, 29 November 2025

November 29, 2025

জীবন বিজ্ঞান অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর PDF - Life Science Chapter Based Question Answers PDF

জীবন বিজ্ঞান অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর PDF - Life Science Chapter Based Question Answers PDF

জীবন বিজ্ঞান অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর PDF
জীবন বিজ্ঞান অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর PDF
হ্যালো বন্ধুরা,
তোমাদের জন্য আজকের পোস্টটি হতে চলেছে দারুন গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট, আজকের আমাদের পোস্টটি হল - জীবন বিজ্ঞান অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর PDF। যে পোস্টটির মধ্যে জীবন বিজ্ঞানের ১৫টি গুরুত্বপূর্ণ টপিকের খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর দেওয়া আছে। যে সকল প্রশ্ন উত্তর গুলি তোমাদের আগত সকল চাকরীর পরীক্ষা গুলির জন্য দারুন ভাবে কাজে আসবে।
তাই বন্ধুরা কোন রকম সময় অপচয় না করে অবিলম্বে নীচে দেওয়া টপিক অনুযায়ী প্রশ্ন উত্তরের PDF গুলি সংগ্রহ করে নাও আর মনোযোগ সহকারে পড়া শুরু করে দাও। 

অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর

01 সালোকসংশ্লেষ Click Here
02 শ্বসন Click Here
03 সংবহন ও রক্ত Click Here
04 পুষ্টি, বিপাক ও পরিপাক Click Here
05 কোষের গঠন ও কাজ Click Here
06 রেচন Click Here
07 হরমোন Click Here
08 স্নায়তন্ত্র ও জ্ঞানেন্দ্রিয় Click Here
09 কোষ বিভাজন Click Here
10 বৃদ্ধি ও জনন Click Here
11 বংশগতি Coming Soon..
12 অভিব্যক্তি ও অভিযোজন Coming Soon..
13 বাস্তুতন্ত্র ও সংরক্ষণ Coming Soon..
14 রোগ ও স্বাস্থ্য Coming Soon..
15 মানবদেহ Coming Soon..

Friday, 28 November 2025

November 28, 2025

ভারতের ভূগোল Quick Review | প্রশ্ন উত্তর PDF

ভারতের ভূগোল প্রশ্নোত্তর PDF | গুরুত্বপূর্ণ জিকে নোটস

ভারতের ভূগোল Quick Review | প্রশ্ন উত্তর PDF
ভারতের ভূগোল Quick Review | প্রশ্ন উত্তর PDF
ভারত বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম দেশ, যেখানে বৈচিত্র্যময় ভৌগোলিক রূপ ও প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য এক অনন্য পরিচয় বহন করে। উত্তরে হিমালয়ের বরফঢাকা পর্বতশ্রেণি থেকে দক্ষিণে ভারত মহাসাগরের তটরেখা, পূর্বে ঘন অরণ্যক্ষেত্র থেকে পশ্চিমে বিস্তীর্ণ মরুভূমি—সব মিলিয়ে ভারতের ভূগোল বিস্তার, প্রকৃতি, জলবায়ু, নদীনালা, মাটি ও জীববৈচিত্র্যের এক অসাধারণ সমাহার। চাকরি প্রস্তুতি, সাধারণ জ্ঞান বা শিক্ষার্থীদের জন্য ভারতের ভূগোল সম্পর্কে দ্রুত ধারণা পেতে এই পোস্টটি আপনাকে একনজরে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো সাজিয়ে দেবে।

ভারতের ভূগোলের কিছু প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন: ভারতের প্রাচীন নাম কী?
উত্তর: জম্বুদ্বীপ।

প্রশ্ন: ভারত কোন মহাদেশে অবস্থিত?
উত্তর: এশিয়া মহাদেশে।

প্রশ্ন: অক্ষাংশ অনুযায়ী ভারত কোন গোলার্ধে অবস্থিত?
উত্তর: উত্তর গোলার্ধে।

প্রশ্ন: দ্রাঘিমাংশ অনুযায়ী ভারত কোন গোলার্ধে অবস্থিত?
উত্তর: পূর্ব গোলার্ধে।

প্রশ্ন: ভারতের অক্ষাংশ কত?
উত্তর: 8°4' থেকে 37°6' উত্তর অক্ষাংশ।

প্রশ্ন: ভারতের দ্রাঘিমাংশ কত?
উত্তর: 68°7' থেকে 97°25' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।

প্রশ্ন: ভারতের আয়তন কত?
উত্তর: 32,87,263 বর্গ কিমি।

প্রশ্ন: আয়তনের বিচারে ভারতের বিশ্বে স্থান কত?
উত্তর: সপ্তম।

প্রশ্ন: লোকসংখ্যায় ভারতের বিশ্বে স্থান কত?
উত্তর: দ্বিতীয় (চীন প্রথম)।

প্রশ্ন: 2019 অনুযায়ী ভারতের জনসংখ্যা কত?
উত্তর: প্রায় 136 কোটি।

প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে স্বীকৃত ভাষার সংখ্যা কত?
উত্তর: ২২টি।

প্রশ্ন: ভারতের রাজ্য সংখ্যা কত?
উত্তর: ২৮টি।

প্রশ্ন: ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল কত?
উত্তর: ৮টি।

প্রশ্ন: ভারতের রাজধানী কোন শহর?
উত্তর: দিল্লি।

প্রশ্ন: ভারতের প্রমাণ দ্রাঘিমা কত?
উত্তর: 82°30' পূর্ব।

প্রশ্ন: প্রমাণ দ্রাঘিমা কোন শহরের উপর দিয়ে গিয়েছে?
উত্তর: এলাহাবাদ (প্রয়াগরাজ)।

প্রশ্ন: কর্কটক্রান্তি রেখা ভারতের কতটি রাজ্যের মধ্য দিয়ে গেছে?
উত্তর: ৮টি।

প্রশ্ন: ভারতের জাতীয় প্রতীক কী?
উত্তর: অশোক স্তম্ভ।

প্রশ্ন: ভারতের জাতীয় সংগীত কোনটি?
উত্তর: জন গণ মন।

প্রশ্ন: ভারতের জাতীয় স্তোত্র কোনটি?
উত্তর: বন্দে মাতরম্।

প্রশ্ন: ভারতের জাতীয় পশু কোনটি?
উত্তর: রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার (বাঘ)।

প্রশ্ন: ভারতের জাতীয় পাখি কোনটি?
উত্তর: ময়ূর।

প্রশ্ন: ভারতের জাতীয় ফুল কী?
উত্তর: পদ্ম।

প্রশ্ন: ভারতের জাতীয় নদী কোনটি?
উত্তর: গঙ্গা।

প্রশ্ন: ভারতের জাতীয় বৃক্ষ কোনটি?
উত্তর: বটগাছ।

প্রশ্ন: ভারতের জাতীয় নীতিবাক্য কী?
উত্তর: সত্যমেব জয়তে।

প্রশ্ন: ভারতের প্রধান নদী কোনটি?
উত্তর: গঙ্গা।

প্রশ্ন: ভারতের জনঘনত্ব কত?
উত্তর: প্রতি বর্গকিমিতে 382 জন।

প্রশ্ন: ভারতের সাক্ষরতার হার কত?
উত্তর: 74.4%।

প্রশ্ন: ভারতের একমাত্র মরুভূমি কোনটি?
উত্তর: থর মরুভূমি।

প্রশ্ন: ভারতের প্রবেশদ্বার বলা হয় কোন শহরকে?
উত্তর: মুম্বাই।

প্রশ্ন: ভারতের ম্যানচেস্টার বলা হয় কোন শহরকে?
উত্তর: আমেদাবাদ।

প্রশ্ন: ভারতের অর্থনৈতিক রাজধানী কোন শহর?
উত্তর: মুম্বাই।

প্রশ্ন: ভারতের বিজ্ঞান নগরী কোন শহর?
উত্তর: বেঙ্গালুরু।

প্রশ্ন: ভারতের মশলার বাগান বলা হয় কোন রাজ্যকে?
উত্তর: কেরালা।

প্রশ্ন: ভারতের গোলাপি শহর কোনটি?
উত্তর: জয়পুর।

প্রশ্ন: ভারতের উদ্যান নগরী কোনটি?
উত্তর: লক্ষ্ণৌ।

প্রশ্ন: একই রাজ্যের দুটি রাজধানী কোন কোনটি?
উত্তর: হিমাচল প্রদেশ – শিমলা ও ধর্মশালা।

প্রশ্ন: দুটি রাজ্য ও একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সাধারণ রাজধানী কোনটি?
উত্তর: চণ্ডীগড়।

প্রশ্ন: ভারতের সিলিকন ভ্যালি কোন শহর?
উত্তর: বেঙ্গালুরু।

প্রশ্ন: পৃথিবীর ভূস্বর্গ বলা হয় কোন স্থানকে?
উত্তর: কাশ্মীর।

প্রশ্ন: ভারতের প্রতিবেশী দেশের সংখ্যা কত?
উত্তর: ৯টি।

প্রশ্ন: ভাষার ভিত্তিতে গঠিত ভারতের প্রথম রাজ্য কোনটি?
উত্তর: অন্ধ্রপ্রদেশ।

প্রশ্ন: ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস কবে?
উত্তর: ২৬ জানুয়ারি ১৯৫০।

প্রশ্ন: ভারতের স্বাধীনতা দিবস কবে?
উত্তর: ১৫ আগস্ট ১৯৪৭।

প্রশ্ন: ভারত ও শ্রীলঙ্কা কোন প্রণালী দ্বারা আলাদা?
উত্তর: পক প্রণালী।

প্রশ্ন: ভারত ও পাকিস্তানের সীমারেখা কোনটি?
উত্তর: রাডক্লিফ রেখা।

প্রশ্ন: ভারত ও আফগানিস্তানের সীমারেখা কোনটি?
উত্তর: দুরান্দ লাইন।

প্রশ্ন: ভারত ও চীনের সীমারেখা কোনটি?
উত্তর: ম্যাকমোহন লাইন।

প্রশ্ন: ভারতের সবচেয়ে বড় প্রতিবেশী দেশ কোনটি?
উত্তর: চীন।

ভারতের ভূগোল প্রশ্ন উত্তর PDF  টি সংগ্রহ করতে নীচের Download Now-লেখায় ক্লিক করুন

File Details ::

File Name: ভারতের ভূগোল প্রশ্ন উত্তর

File Format:  PDF

No. of Pages:  3

File Size:  318 KB