Breaking




Thursday, 26 August 2021

একনজরে বিভিন্ন যোগাসন । Different yogasanas at a glance.

একনজরে বিভিন্ন যোগাসন 

একনজরে বিভিন্ন যোগাসন ।
একনজরে বিভিন্ন যোগাসন ।
বন্ধুগন,

আজকে তোমাদের সামনে উপস্থাপন করবো , বিভিন্ন যোগাসন সম্পর্কে । যোগাসন বলতে কি বোঝায় তোমরা সকলেই জানো । আজকে আলোচনা করবো বিভিন্ন যোগাসনের সংজ্ঞা ,পদ্ধতি , এবং উপকারিতা সম্পর্কে । জাতেকরে তোমরা যে সমস্ত আসন গুলো করো সেইখানে কোনো ত্রুটি আছে কিনা বা কি কি উপকাতিতা তোমরা পাবে সেই সমত আসন গুলি থেকে।

      সুতরাং আর বেশি সময় নষ্ট না করে সংক্ষিপ্ত  আকারে জেনে নেওয়া যাক , বিভিন্ন যোগানের পদ্ধতি এবং উপকারিতা গুলি সম্পর্কে।

বিভিন্ন যোগাসন

 আমরা এখন একটি করে আসনের নাম জানবো এবং তার সংজ্ঞা,পদ্ধতি ও উপকারিতা সম্পর্কে জানবো।

কপালভাতি ঃ-

সংজ্ঞা - যোগশাস্ত্রের ষষ্ট ক্রিয়ার অন্যতম ক্রিয়া হল কপালভাতি । এই ক্রিয়া অভ্যাসের দ্বারা কপালসহ মুখমণ্ডলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় বলে এই ক্রিয়ার নাম কপালভাতি ।

অভ্যাসের পদ্ধতি 

●● প্রারম্ভিক অবস্থায় আরামদায়ক অবস্থায় মেরুদণ্ড সোজা রেখে বসতে হবে।

●● তলপেটের পেশি সংকোচনের দ্বারা নাক দিয়ে জোর করে বায়ুকে (নিশ্বাস) ত্যাগ করতে হবে ও পেট টানতে হবে ।

●● তলপেটের পেশিকে আরামদায়ক অবস্থায় রেখে প্রশ্বাস বায়ুকে শরীরের মধ্যে স্বাভাবিকভাবে গ্রহন করতে হবে ।

●● এইভাবে প্রাথমিক অবস্থায় প্রতি মিনিটে ৬০ বার শ্বাস গ্রহন ও শ্বাস ত্যাগ করতে হবে । অভ্যাসের মাধ্যমে ধীরে ধীরে এই প্রক্রিয়াটি প্রতি মিনিটে ১২০ বার নিয়ে যেতে হবে ।

উপকারিতা -

●● এই আসন অভ্যাসের ফলে রক্তে কার্বন ডাইঅক্সাইডের মাত্রা কমে যায় ।

●● মস্তিস্কের কোশগুলি সক্রিয় হয় ।

●● শ্বাসনালী পরিস্কার হয় ।

●● ত্বক উজ্জ্বল হয় ।


কি করা উচিত নয় -

●● শারীরিক অসুস্থতা এবং পেতে ক্ষত থাকলে এই আসন অভ্যাস করা উচিত নয় ।

ময়ূরাসন ঃ-

সংজ্ঞা - এই আসন অভ্যাসের সময় দেহের আকৃতি অনেকটা ময়ূরের মতো হয় বলে এই আসনকে ময়ূরাসন বলে ।

অভ্যাসের পদ্ধতি -

●● পা জোড়ো অবস্থায় সামনের দিকে মেলে দিয়ে হাত শরীরের পাশে রেখে , মেরুদণ্ড সোজা করে বসতে হয় ।

●● হাতের সাহায্যে পা দুটিকে হাঁটু থেকে ভেঙে শরীরের পেছনে রেখে বজ্রাসনে বসতে হয় ।

●● সামনের দিকে ঝুঁকে , হাঁটু দুটিকে ফাঁকা করে , দুটো হাঁটুর মাঝে হাতের তালু দুটোকে মাটিতে রাখতে হবে,হাতের আঙ্গুলগুলো যেন পায়ের দিকে রাখতে হবে । দুটো হাতের কনুই এক জায়গায় রাখতে হবে ।

●● দুটো পাকে পেছনের দিকে সোজা করতে হবে , পায়ের পাতা মাটিতে রাখতে হবে ।

●● দুটো হাতের কনুয়ের উপর ভর দিয়ে শরীরকে সামনের দিকে আনতে হবে , ধীরে ধীরে মাটি ছেড়ে পা-কে উপরের দিকে তুলতে হবে । দেহ যেন ভুমির সাথে সমান্তরাল থাকে ।

●● শরীরকে মাটির সমান্তরালে এনে কিছুক্ষণ আসনটি ধরে রাখার পর ধীরে ধীরে প্রারম্ভিক অবস্থায় ফিরে যেতে হবে ।

উপকারিতা -

●● হাতের শক্তি বৃদ্ধি পায় ।

●● পেটের পেশির শক্তি বৃদ্ধি করে ।

●● পেটের গ্যাস নিরাময় করে ।

●● হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও পেটের অসুখ দূর করে ।

●● হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও পেটের অসুখ দূর করে ।

কি করা উচিত নয় -

●● গ্যাসটিক ও পেপটিক আলসার হলে এই আসন করা উচিত নয় ।

●● মহিলাদের এই আসন করা উচিত নয় । ( যদি করো বিশেষঞ্জের পরামর্শ নিয়ে তবেই করবে )

ধনুরাসন ঃ-

◉  সংজ্ঞা - এই আসন করার সময় দেহের আকৃতি ধনুরের মতো দেখতে হয় বলে এই আসনের নাম ধনুরাসন ।

অভ্যাসের পদ্ধতি -

●● মাটির উপর উপুড় হয়ে শুতে হবে । পা দুটো জোড়ো অবস্থায় থাকবে । পায়ের পাতা বাইরের দিকে হবে । হাত শরীরের পাশে সোজা অবস্থায় থাকবে।

●● দুটো পা-কে হাঁটুর কাছ থেকে ভাঁজ করে নিতম্বটির কাছাকাছি আনতে হবে।

●● বাঁ হাত দিয়ে বাঁ পায়ের পাতা এবং ডান হাত দিয়ে ডান পায়ের পাতা ধরতে হবে।

●● পায়ের পাতাকে ঊরু থেকে দূরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং যতটা পারা যায় মাটি থেকে দুটো পায়ের ঊরুকে উপরে তুলতে হবে।

●● মাথা এবং বুককে মাটি থেকে যতটা সম্ভব উপরে তুলতে হবে। এই অবস্থায় যতক্ষণ স্বাভাবিকভাবে থাকা যায় থাকতে হবে।

●● এইভাবে অন্তিম অবস্থায় কিছুক্ষণ আসনটি ধরে রাখার পর ধীরে ধীরে প্রথমের অবস্থায় ফিরে আসতে হবে।

উপকারিতা -

●● এই আসন মেরুদণ্ড ও পিঠের পেশির শক্তিবৃদ্ধি করে এবং স্নায়বিক দুর্বলতাকে দূর করে।

●● ধনুরাসন কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

●● মেরুদণ্ড কোমর ও কাঁধের অস্থিসন্ধির নমনীয়তা বৃদ্ধি করে।

◉ কি করা উচিত নয় - 

●● উচ্চরক্তচাপের রোগীদের এই আসন অভ্যাস করা উচিত নয়।

বকাসন ঃ-

সংজ্ঞা - এই আসন করার সময় দেহের আকৃতি অনেকটা বকের মতো দেখতে হয় বলে এই আসনের নাম বকাসন ।

অভ্যাসের পদ্ধতি -

●● দুটি পায়ের উপর সমান ভর দিয়ে হাত শরীরের পাশে রেখে উবু হয়ে বসতে হবে ।

●● দু-পায়ের পাতার উপর শরীরের ওজন নিয়ে এসে হাতের তালু দুটো সামনে মাটির উপর কাঁধের সমান দূরত্বে রাখতে হবে ।

●● দ-পায়ের হাঁটুকে বগলের কাছে রাখতে হবে ।

●● আস্তে আস্তে পা দুটোকে মাটি ছেড়ে ওপরে তুলতে হবে , চোখের দৃষ্টি সামনের দিকে থাকবে । শরীরের ভারসাম্য ও ওজন দুটো হাতের উপর থাকবে । পায়ের পাতা মাটির সাথে সমান্তরালে থাকবে ।

●● এই অবস্থায় আসনটি কিছুক্ষণ ধরে রাখার পর ধীরে ধীরে প্রথমের অবস্থায় ফিরে আসতে হবে ।

উপকারিতা -

●● হাতের পেশির শক্তি বৃদ্ধি পায় ।

●● কাঁধ ও কোমরের অস্থিসন্ধির নমনীয়তা বৃদ্ধি পায় ।

●● মনসংযোগ বৃদ্ধি পায় ।

●● ক্ষুধামন্দ্য রোগ দূর হয় ।

কি করা উচিত নয় -

●● কাধ,ঘাড়,হাতু,কনুই প্রভৃতি অস্থিসন্ধিতে আঘাত থাকলে এই আসন করা উচিত নয় ।

সর্বাঙ্গাসন ঃ-

সংজ্ঞা - সংস্কৃতে 'সর্বাঙ্গ' কথাটির অর্থ হল সারা শরীর । এই আসন অভ্যাসের দ্বারা আমাদের সারা শরীর সুস্থ থাকে বলে এই আসনের নাম সর্বাঙ্গাসন ।

অভ্যাসের পদ্ধতি - 

●● পা জোড়া অবস্থায় শরীরের পাশে হাত রেখে মাটির উপর চিৎ হয়ে শুয়ে পড়তে হবে ।

●● দুটো পায়ের হাঁটুকে সোজা রেখে মাটির সঙ্গে থেকে পা দুটোকে মাটির উপর তুলতে হিবে । এই অবস্থায় কিছু সময় পা দুটোকে ধরে রখতে হবে ।

●● তারপর পা দুটোকে ৯০ ডিগ্রি -তে নিয়ে যেতে হবে এবং কিছু সময় ধরে রাখতে হবে । যেন দেহ এক সরলরেখায় থাকে । 

●● থুতনি বুকে লেগে থাকবে ।

●● শরীরের ভারসাম্য বজায় রেখে হাত দুটোকে কনুইয়ের কাছ থেকে ভেঙে শরীরের পেছনের দুপাশে শক্ত করে ধরতে হবে ।

●● ঘাড়ের কাছ থেকে শরীরের উপরের অংশ মাটির সাথে ৯০ ডিগ্রি -তে আনতে হবে ।

●● এইভাবে আসনের শেষ দশায় কিছুক্ষণ থাকার পর আসতে আসতে প্রথমের অবস্থায় ফিয়ে আসতে হবে ।

উপকারিতা -

●● শিরার মধ্য দিয়ে রক্ত ভালোভাবে হৃদপিণ্ডে আসতে পারে।

●● থাইরয়েডের গ্রন্থিকে সুস্থ রাখে এবং তার সঠিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে এই আসন সাহায্য করে।

●● হার্নিয়া রোগীদের ক্ষেত্রে এই আসন খুব উপকারী।

●● এই আসন করলে পেটের মধ্যস্থিত অঙ্গাগুলি সুস্থ থাকে।

কি করা উচিত নয় -

●● সারভাইকেল স্পনডিলাইটিস থাকলে এই আসন করা উচিত নয়।

গোমুখাসন ঃ-

সংজ্ঞা - সংস্কৃতে 'গোমুখ' কথাটির অর্থ হল গোরুর মুখ।এই আসনটি করার সময় দেহের আকৃতি গোরুর মুখের মতো হয় বলে এই আসনের নাম গোমুখাসন।

অভ্যাসের পদ্ধতি -

●● পা দুটো জোড়া অবস্থায় লম্বা করে মেলে বসতে হবে । হাতের চেটো দুটো শরীরের দুপাশে মাটির উপর থাকবে । হাতের আঙ্গুলগুলো সামনের দিকে করে সোজা হয়ে বসতে হবে।

●● বাঁ পা হাঁটু থেকে ভাঁজ করে বাঁ পায়ের গোড়ালি ডান নিতম্বের কাছে রাখতে হবে।

●● অনুরুপভাবে ডান পায়ের গোড়ালি বাঁ নিতম্বের কাছে রাখতে হবে।

●● ডান হাঁটু যেন বাঁ হাঁটুর উপর থাকে এই বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে।

●● এইবার ডান হাত মাথার উপর তুলে কনুইয়ের কাছ থেকে ভাঁজ করে পিঠের নীচের দিকে আনতে হবে।

●● বাঁ হাত ও কনুইয়ের কাছ থেকে ভাঁজ করে শরীরের পেছনে পিঠের নীচ থেকে উপরের দিকে তুলতে হবে।

●● দু-হাতের আঙ্গুলগুলো বাঁকিয়ে শরীরের পেছনে হুকের মতো আঁকড়ে ধরতে হবে ।

●● কিছুক্ষণ এই আসনে থাকার পর ধীরে ধীরে প্রথমের অবস্থায় ফিরতে হবে।

উপকারিতা ঃ

●● কাঁধ ও কনুয়ের অস্থিসন্ধির নমনীয়তা বাড়ায়।

●● কোমর ও পায়ের অস্থিসন্ধি সবল করে ।

●● একাগ্রতা বাড়ায় ও মনের অস্থিরতা দূর করে ।

●● মূত্রদোষ ও অনিদ্রা দূর করতে এই আসনটি খুবই উপযোগী ।

কি করা উচিত নয় -

●● যাদের কাঁধ এবং কনুয়ের আঘাত আছে তাদের এই আসন করা উচিত নয় ।

●● যাদের হাঁটুতে ব্যথা তারা এই আসনটি অবশ্যই করবে না ।

শীর্ষাসন ঃ-

সংজ্ঞা - এই আসন অভ্যাসের সময় সারা শরীরিরটা মাথার উপর দাঁড়িয়ে থাকে বলে এই আসনের নাম শীর্ষাসন ।

অভ্যাসের পদ্ধতি -

●● মাটিতে হাঁটু গেড়ে দুটো পায়ের গোড়ালির উপর বসতে হবে।

●● দুটো হাতের আঙ্গুলগুলোকে পরস্পরের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে।

●● হাত দুটোকে কনুইয়ের কাছ থেকে ভাঁজ করে মাটির উপর এমনভাবে রাখতে হবে যেন হাত দুটো হাঁটুর সামনে ৬০ ডিগ্রি কোন উৎপন্ন করে।

●● মাথার মধ্যস্থলকে মাটিতে রাখতে হবে।

●● হাঁটু সোজা করতে হবে । এটি প্রথম ধাপ ।

●● দুটো পায়ের ঊরুকে বুকের কাছে আনতে হবে । এটি দ্বিতীয় ধাপ ।

●● আস্তে আস্তে মাথা ও কনুই দুটোর উপর শরীরের ভারসাম্য রেখে হাঁটু দুটোকে সোজা আকাশের দিকে তুলতে হবে।

●● হাঁটু দুটো সোজা হওয়ার পর দুটো পা-কে সোজা করতে হবে।যেন এক সরল রেখায় থাকে ।

●● এই অবস্থায় কিছুক্ষণ আসনটি ধরে রাখার পর আস্তে আস্তে প্রথমের অবস্থায় ফিরে আস্তে হবে ।

উপকারিতা -

●● হার্নিয়া রোগীদের ক্ষেত্রে এই আসন খুব উপকারী ।

●● পেটের মধ্যস্থিত অঙ্গগুলিও অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিগুলির সঠিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে এই আসন সাহায্য করে ।

●● শিরার মধ্য দিয়ে রক্ত সঠিক ভাবে চলাচল করতে সাহায্য করে ।

কি করা উচিত নয় -

●● কানে পুঁজ ও চোখে দুর্বলতা থাকলে এই আসন করা উচিত নয় ।

●● উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের এই আসন করা উচিত নয় ।

সূর্য নমস্কার ঃ-

সংজ্ঞা - সূর্য নমস্কার যোগাসন ও প্রানায়ামের সমন্বয়ে গঠিত।উচ্চতার যোগাভ্যাসের ক্ষেত্রে শরীর ও মনকে প্রস্তুত করে সূর্য নমস্কার । সাধারণত সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় সূর্যের দিকে মুখ করে এই আসন অভ্যাস করা হয় । সূর্য নমস্কার ৮টি ধাপে করতে হয় ।

অভ্যাসের পদ্ধতি -

●● হাত শরীরের পাশে রেখে পা জোড়া অবস্থায় সোজা হয়ে দাঁড়াতে হবে।

●●  দুটো হাতের তালুকে বুকের সামনে নমস্কার ভঙ্গিতে এক জায়গায় রাখতে হবে।

●● হাতের তালু জোড়া অবস্থায় হাত দুটোকে মাথার উপর দিয়ে যেতে হবে।হাতের কনুই সোজা থকবে। এই অবস্থায় কোমরের উপর অংশকে শ্বাস নিতে নিতে পেছনের দিকে বাঁকাতে হবে।

●● শ্বাস ছড়তে ছাড়তে সামনের দিকে বেঁকে কপালকে হাঁটুতে লাগাতে হবে । হাতের তালু দু-পায়ের পাশে মেঝেকে স্পর্শ করবে।

●● হতের তালু দু-পায়ের পাশে মেঝকে স্পর্শ করে থাকবে এই অবস্থায় ছবির মতো ''উবু'' হয়ে বসতে হবে।

●● ডান পাকে পেছনে নিয়ে যেতে হবে এবং শ্বাস নিতে নিতে উপরের দিকে তাকাতে হবে।

●● বাঁ পা-কেও পেছনে নিয়ে যেতে হবে।

●● হাতের তালু ও পায়ের পাতার উপর শরীরের সম্পূর্ণ ওজন রাখতে হবে । মাথা থেকে পা পর্যন্ত সোজা অবনত অবস্থায় মাটির থেকে কিছুটা উপরে থাকবে। এই সময় সম্পূর্ণ শ্বাস ছেড়ে দিতে হবে।

●● শেষে ডনের ভঙ্গিমায় থাকতে হবে কিছুক্ষণ । এই ৮টি ধাপ ক্রমান্বয়ে করলে তোমার ১ রাউন্ড পূর্ণ হবে । এইভাবে তোমাকে সূর্য নমস্কার ১০ টি রাউন্ড সম্পূর্ণ করতে হবে।

উপকারিতা -

●● শ্বাসতন্ত্র ও সংবহন তন্ত্রকে সুস্থ ও সবল রাখে।

●● পৌষ্টিকতন্ত্রের সঠিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

   

             আজকে আমরা সংক্ষিপ্ত আকারে জানলাম বিভিন্ন যোগাসন সম্পর্কে । তোমাদের পোস্টটি কেমন লাগলো অবশ্যই মতামত জানাবে । এবং এই রকম গুরুত্বপূর্ণ পোস্টগুলি সোনার আগে পেতে সাইটের উপরে দেওয়া টেলিগ্রাম ও Whatsapp লিঙ্কে ক্লিক করে জয়েন হয়ে যাও । ধন্যবাদ , তোমার দিনটি শুভ হোক।

No comments:

Post a Comment