ভারতের নদনদী: ভারতের নদ নদী একনজরে দেখে নাও | ভারতের নদ নদী তালিকা PDF
ভারতের নদনদী, এই পোস্টটি আজকে তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করছি। আমরা সকলেই জানি যে ভারতে অসংখ্য নদনদী বিভিন্ন দিকে প্রবাহিত হয়েছে। উৎস, প্রবাহের অঞ্চল, এবং মোহানা অনুসারে ভারতের নদনদীকে প্রধানত দুটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। যেমন— (১) উত্তর ভারতের নদী (২) দক্ষিণ ভারতের নদী।
(১) উত্তর ভারতের নদনদী : উত্তর ভারতের নদীগুলির মধ্যে গঙ্গা নদী, সিন্ধু নদ ও ব্রহ্মপুত্র নদ হল প্রধান।
(২) দক্ষিণ ভারতের নদনদী : দক্ষিণ ভারতের নদীগুলির মধ্যে পশ্চিমবাহিনী নর্মদা নদী ও তাপী নদী প্রধান এবং পূর্ববাহিনী মহানদী, গোদাবরী, কৃষ্ণা ও কাবেরী প্রধান। পশ্চিমবাহিনী নদীগুলি আরব সাগরে পতিত হয়েছে এবং পূর্ববাহিনী নদীগুলি বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে পতিত নদীগুলির মোহানায় বড় বড় বদ্বীপ গড়ে উঠেছে।
আমরা এখন এই সকল নদ নদী গুলির সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করছি, তাই তোমরা সময় নষ্ট না করে নীচে দেওয়া তথ্য গুলি মনোযোগ সহকারে দেখে নাও-
গঙ্গা নদী : গঙ্গা ভারতের শ্রেষ্ঠ নদী এবং ভারতের দীর্ঘতম নদী। গঙ্গানদীর মোট দৈর্ঘ্য ২৫২৫ কিমি এবং এর মধ্যে ২০১৭ কিমি ভারতে প্রবাহিত। কুমায়ুন হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহের গোমুখ তুষার গুহা থেকে ভাগীরথী নামে উৎপন্ন হয়ে সংকীর্ণ গিরিখাতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে দেবপ্রয়াগে অলকানন্দার সঙ্গে মিলিত হয়েছে এবং এই দুই মিলিত স্রোত গঙ্গা নামে পরিচিত হয়েছে। গঙ্গা পরে শিবালিক পর্বত অতিক্রম করে হরিদ্বারের কাছে সমভূমিতে অবতরণ করেছে, এরপর উত্তরপ্রদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পরে বিহারের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে রাজমহল পাহাড়ের কাছে দক্ষিণে বেঁকে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করে কিছু দূর প্রবাহিত হয়ে মুর্শিদাবাদ জেলার মিঠিপুরের কাছে ভাগীরথী ও পদ্মা নামে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছে। গঙ্গার একটি শাখা ভাগীরথী-হুগলী নামে দক্ষিণ দিকে পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে, গঙ্গার প্রধান উপনদী যমুনা যমুনোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন হয়ে এলাহাবাদ বা প্রয়াগে এসে ডান দিক থেকে গঙ্গায় পতিত হয়েছে চম্বল, বেতোয়া, কেন প্রভৃতি যমুনার উল্লেখযোগ্য উপনদী এরা দাক্ষিণাত্য মালভূমি থেকে উৎপন্ন হয়েছে। গঙ্গার ডান তীরের উপনদীগুলির মধ্যে শোন নদীটি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। এটিও দাক্ষিণাত্য মালভূমি থেকে উৎপন্ন হয়েছে। ব্রাহ্মণী, ময়ূরাক্ষী, অজয়, দামোদর, রূপনারায়ণ, কাঁসাই প্রভৃতি উপনদীগুলি ভাগীরথী–হুগলী নদীর দক্ষিণ তীরে মিলিত হয়েছে। ভাগীরথী–হুগলী নদী হল গঙ্গার একমাত্র শাখানদী। গঙ্গার বাম তীরের উপনদী গুলির মধ্যে রামগঙ্গা, গোমতী, ঘর্ঘরা, গণ্ডক, কুশী, মহানন্দা প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনার বদ্বীপটি পৃথিবীর মধ্যে বৃহত্তম। গঙ্গার তীরে কলকাতা, পাটনা, বারাণসী, এলাহাবাদ, কানপুর, হরিদ্বার প্রভৃতি বিখ্যাত শহর ও তীর্থকেন্দ্রগুলি গড়ে উঠেছে।
উৎস থেকে মোহানা পর্যন্ত গঙ্গানদীর গতিপথে উচ্চগতি বা পার্বত্যপ্রবাহ, মধ্যগতি বা সমভূমিপ্রবাহ এবং নিম্নগতি বা বদ্বীপপ্রবাহ সুস্পষ্ঠভাবে লক্ষ করা যায় বলে গঙ্গানদীকে আদর্শ নদী বলা হয়।
সিন্ধু নদ : সিন্ধু নদ তিব্বতের মানস সরোবরের উত্তরে অবস্থিত সিন-কা-বাব জলধারা থেকে উৎপন্ন হয়ে উত্তর-পশ্চিমে প্রথমে তিব্বতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পরে লাদাখ অঞ্চল দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছে। সিন্ধু নদের মোট দৈর্ঘ্য ৩,১৮০ কিমি এবং এর মধ্যে ৭৫৬ কিমি ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার পর সিন্ধু নদ নাঙ্গা পর্বতের উত্তর প্রান্ত ঘুরে কাশ্মীরের সীমানা ত্যাগ করে গিলগিট-বালতিস্তান -এর মধ্য দিয়ে পাকিস্তানে প্রবেশ করে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়ে আরব সাগরে পড়েছে। সিন্ধু নদের বামতীরের উপনদীগুলি হল— শতদ্রু (শতলজ), বিপাশা (বিয়াস), ইরাবতী (রাভি), চন্দ্রভাগা, বিতস্তা (ঝিলাম) এবং ডানতীরের উপনদীগুলি হল— শিয়ক, গিলগিত, সিগার প্রভৃতি। শতদ্রু নদীর উপর নির্মিত ভাকরা-নাঙ্গাল সেচ ও বিদ্যুৎ প্রকল্প পাঞ্জাবে ও হিমাচল প্রদেশে শষ্য উৎপাদনে বিরাট পরিবর্তন এনেছে। বিতস্তা নদীর তীরে জম্মু ও কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর অবস্থিত। সিন্ধু নদের তীরে অবস্থিত শহরগুলি হল— স্কার্দু, বুঞ্জি, চিলাস প্রভৃতি।
ব্রহ্মপুত্র নদ : তিব্বতের মানস সরোবরের নিকটবর্তী চেমায়ুং-দুং হিমবাহ থেকে সাংপো নামে উৎপন্ন হয়ে নামচাবারওয়া শৃঙ্গের কাছে চুলের কাটার মত বেঁকে অরুণাচল প্রদেশের মধ্য দিয়ে ডিহং নামে ভারতে প্রবেশ করেছে। এর মোট দৈর্ঘ্য ২,৯০০ কিমি, এর মধ্যে ৯১৬ কিমি ভারতের অন্তর্গত। সাদিয়ার কাছে ডিহং নদীটি, দিবং ও লোহিত এর সঙ্গে মিলিত হয়ে ব্রহ্মপুত্র নামে অসম উপত্যকার মধ্য দিয়ে পশ্চিম বাহিনী হয়ে প্রবাহিত হয়েছে। সাদিয়া থেকে ধুবড়ি পর্যন্ত ৭৫০ কিলোমিটার ব্রহ্মপুত্র নদ মোটামুটি সমভূমির উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। ধুবড়ির কিছু দূরে দক্ষিণ বাহিনী হয়ে ব্রহ্মপুত্র নদ যমুনা নামে বাংলা দেশে প্রবেশ করেছে এবং পরিশেষে গঙ্গার মুল শাখা পদ্মার সঙ্গে মিলিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। ব্রহ্মপুত্র নদের বামতীরের উল্লেখযোগ্য উপনদীগুলির হল— বুড়ি-দিহাং, লোহিত, কোপিলি ও ধানসিঁড়ি এবং ডানতীরের উপনদীগুলির মধ্যে সুবনসিরি, তিস্তা, তোর্সা, সংকোশ, মানস প্রভৃতি প্রধান । ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত উল্লেখযোগ্য শহরগুলি হল— ডিব্রুগড়, তেজপুর, গুয়াহাটি, গোয়ালপাড়া, ধুপরি।
নর্মদা নদী : মহাকাল পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ অমরকন্টক থেকে উৎপন্ন হয়ে নর্মদা নদী উত্তর-পশ্চিমে বেঁকে মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্র হয়ে গুজরাটের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বিন্ধ্য ও সাতপুরার সংকীর্ণ গিরিখাত অতিক্রম করে খাম্বাত উপসাগরে (কাম্বে) মিলিত হয়েছে। নর্মদা নদীর দৈর্ঘ্য ১৩১২কিমি.। কঠিন শিলাস্তর অতিক্রম করার সময় নর্মদা নদী অনেকগুলি জলপ্রপাতের সৃষ্টি করেছে, এর মধ্যে জব্বলপুরের নিকটবর্তী ভেরাঘাটের নয়নাভিরাম ধুঁয়াধার নর্মদা জলপ্রপাত উল্লেখযোগ্য। দুধি, তাওয়া, গঞ্জল, কুণ্ডি প্রভৃতি নর্মদার বামতীরের এবং হিরণ, ওরর্সাং, বর্ণা, কোলার প্রভৃতি নর্মদার ডানতীরের প্রধান উপনদী।
মহানদী : ছত্তিসগড় রাজ্যের রায়পুর জেলার দক্ষিণাংশের সিয়াওয়া মালভূমি থেকে উৎপন্ন হয়ে পূর্বদিকে প্রবাহিত হয়ে মধ্যপ্রদেশ ও ওড়িশা রাজ্য অতিক্রম করার পর বদ্বীপ সৃষ্টি করে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে। মহানদীর দৈর্ঘ্য ৮৫৮ কিমি। মহানদীর বামতীরের উপনদীগুলির মধ্যে শেওনাথ, হাসদেও, মান্দ, ইব এবং ডানতীরের উপনদীগুলির মধ্যে ওঙ্গ, জঙ্ক, তেলেন প্রভৃতি প্রধান। মহানদীর শাখা নদীগুলি হল কুশভদ্রা, ভার্গবী প্রভৃতি। মহানদীর বদ্বীপে অবস্থিত কটক একটি উল্লেখযোগ্য শহর ও শিল্পকেন্দ্র।
কৃষ্ণা নদী : পশ্চিমঘাট পর্বতমালার মহাবালেশ্বরের শৃঙ্গের কিছুটা উত্তরে প্রায় ১৪০০ মিটার উচ্চতা থেকে উৎপন্ন হওয়ার পর কৃষ্ণা নদী দক্ষিণ-পূর্বে তেলেঙ্গানা ও অন্ধপ্রদেশ রাজ্যের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বিশাল বদ্বীপ সৃষ্টি করে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। কৃষ্ণা নদীর দৈর্ঘ্য ১,৪০০ কিমি। ভীমা, মুন্সি প্রভৃতি কৃষ্ণার বামতীরের এবং তুঙ্গভদ্রা, ঘাটপ্রভা, কয়না প্রভৃতি ডানতীরের প্রধান উপনদী। নাগবতী, ভামসাধারা প্রভৃতি হল কৃষ্ণার শাখানদী। কৃষ্ণা নদীর তীরে বিজয়ওয়াড়া শহর এবং তার উপনদী মুসীর তীরে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী হায়দ্রাবাদ শহর অবস্থিত।
কাবেরী নদী : কর্ণাটক রাজ্যের তালাকাভেরি উচ্চভূমি থেকে উৎপন্ন হয়ে কাবেরী নদী কর্ণাটক ও তামিলনাড়ুর মধ্য দিয়ে পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে । কাবেরী নদীর দৈর্ঘ্য ৮০৫ কিমি. । হেমাবতী, শিমশা প্রভৃতি কাবেরীর বামতীরের এবং ভবানী, অমরাবতী প্রভৃতি ডানতীরের প্রধান উপনদী । কোলেরুন কাবেরী নদীর উল্লেখযোগ্য শাখানদী । কাবেরী নদী দক্ষিণ ভারতের অধিবাসীদের কাছে গঙ্গার মতো পবিত্র । শিবসমুদ্রম কাবেরীর একটি বিখ্যাত জলপ্রপাত । শ্রীরঙ্গম, তিরুচিরাপল্লী, ইরোড শহরগুলি কাবেরী নদীর তীরে অবস্থিত ।
তাপী বা তাপ্তি নদী : মধ্যপ্রদেশের মহাদেব পর্বতের মুলতাই উচ্চভূমির প্রায় ৭৭০ মিটার উচ্চতা থেকে উৎপন্ন হয়ে তাপী নদী মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র ও গুজরাটের ওপর দিয়ে পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়ে সাতপুরা ও অজন্তার মধ্যবর্তী সংকীর্ণ উপত্যকা অতিক্রম করে সুরাটের কাছে খাম্বাত উপসাগরে পড়েছে। তাপ্তি নদীর দৈর্ঘ্য ৭২৫ কিমি, অরুণাবতী, গিরনা, পানজারা, পূর্ণা প্রভৃতি তাপীর প্রধান উপনদী।
যমুনা নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ১৩৮০ কিমি
● উৎসস্থলঃ যমুনেত্রী হিমবাহ
● উপনদীঃ গিরি, চম্বল, বেতোয়া
● গঙ্গা তথা ভারতের দীর্ঘতম উপনদী
শতদ্রু নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ১৪৫০ কিমি, তবে ভারতে এই নদীর দৈর্ঘ্য ১০৫০ কিমি
● উৎসস্থলঃ তিব্বতের মানস সরোবরের নিকটবর্তী রাক্ষস তাল
● পতনস্থলঃ সিন্ধুর উপনদী
● উপনদীঃ বিপাশা
● এটি একটি পূর্ববর্তী নদী এবং সিন্ধুর দীর্ঘতম উপনদী
বিতস্তা নদী বা ঝিলাম নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৭২৫ কিমি, তবে ভারতে এই নদীর দৈর্ঘ্য ৪০০ কিমি
● উৎসস্থলঃ কাশ্মীরের ভেরিনাগ প্রস্রবণ
● পতনস্থলঃ চেনাব বা চন্দ্রভাগা নদী
● উপনদীঃ লিডার, পীরপঞ্জল, পোহরু
● কাশ্মীরের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ নদী
চেনাব বা চন্দ্রভাগা নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ১১৮০ কিমি
● উৎসস্থলঃ বারালাচা পাস
● সিন্ধুর দ্বিতীয় দীর্ঘতম উপনদী
লুনি নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৪৫০ কিমি
● উৎসস্থলঃ আরাবল্লী পর্বতমালার পুষ্কর ভ্যালি
● পতনস্থলঃ কচ্ছের রণ
● উপনদীঃ জোজরী, সাগি নদী
● ভারতের মরুভূমি অঞ্চলের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ নদী
গোদাবরী নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ১৪৬৫ কিমি
● উৎসস্থলঃ ত্রিম্বক মালভূমি
● পতনস্থলঃ বঙ্গোপসাগর
● উপনদীঃ ইন্দ্রাবতি, প্রাণাহিতা, মঞ্জিরা
সবরমতী নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৪১৬ কিমি
● উৎসস্থলঃ আরাবল্লী পর্বত
● পতনস্থলঃ খাম্বাত উপসাগর
● উপনদীঃ ওয়াকাল, হরনভ
সুবর্ণরেখা নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৪৭৭ কিমি
● উৎসস্থলঃ ছোটনাগপুর মালভূমি
● পতনস্থলঃ বঙ্গোপসাগর
● উপনদীঃ কাঞ্চী, খরকাই, দুলুং, কারফারি
মাহী নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৫৩৩ কিমি
● উৎসস্থলঃ বিন্ধ্য পর্বত
● পতনস্থলঃ খাম্বাত উপসাগর
ধানসিঁড়ি নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৩৫৪ কিমি
● উৎসস্থলঃ নাগা পাহাড়
● পতনস্থলঃ ব্রহ্মপুত্র
● উপনদীঃ নামবার, কল্যাণ
ব্রাহ্মণী নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৮০০ মিটার
● উৎসস্থলঃ রৌরকেল্লা
● পতনস্থলঃ বঙ্গোপসাগর
● উপনদীঃ টিকরা, কারা
ভাইগাই নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ২৫৮ কিমি
● উৎসস্থলঃ ভারুসানাদু পাহাড়
● পতনস্থলঃ পক উপসাগর
● উপনদীঃ ভারাগা, মনজালারু, খিরদুমাল
জলঢাকা নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ১৮৫ কিমি
● উৎসস্থলঃ সিকিমের হিমালয়
● পতনস্থলঃ ব্রহ্মপুত্র
● উপনদীঃ মুক ও দিহানা
তুঙ্গভদ্রা নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৫৩১ কিমি
● উৎসস্থলঃ পশ্চিমঘাট পর্বত
● পতনস্থলঃ কৃষ্ণা নদী
● উপনদীঃ ভারদা, হবরি
ময়ূরাক্ষী নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ২৪১ কিমি
● উৎসস্থলঃ সাঁওতাল পরগণা মালভূমি
● পতনস্থলঃ ভাগীরথী নদী
● উপনদীঃ ব্রাহ্মণী, দ্বারকা, বক্রেশ্বর
মুসী নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ২৪০ কিমি
● উৎসস্থলঃ মেডাক জেলা
● পতনস্থলঃ কৃষ্ণা নদী
● উপনদীঃ আলেরু
ঘাটপ্রভা নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ২৮৩ কিমি
● উৎসস্থলঃ পশ্চিমঘাট পর্বত
● পতনস্থলঃ কৃষ্ণা নদী
● উপনদীঃ হিরণ্য কাশী
তিস্তা নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৩০৯ কিমি
● উৎসস্থলঃ পয়োহুনরি হিমবাহ
● পতনস্থলঃ ব্রহ্মপুত্র
● উপনদীঃ রঙ্গীত, রজনী
ভীমা নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৮৬১ কিমি
● উৎসস্থলঃ পশ্চিমঘাট পর্বত
● পতনস্থলঃ কৃষ্ণা নদী
● উপনদীঃ মুলা
বিপাশা নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৪৬০ কিমি
● উৎসস্থলঃ রোটাং গিরিদার
● পতনস্থলঃ শতদ্রু নদী
কর্ণফুলি নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ১৪৪ কিমি
● উৎসস্থলঃ মিজোরাম
● পতনস্থলঃ বঙ্গোপসাগর
দামোদর নদ
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৫৪১ কিমি
● উৎসস্থলঃ খামারপোৎ শৃঙ্গ
● পতনস্থলঃ হুগলী নদী
● উপনদীঃ বরাকর
বৈতরণী নদী
● দৈর্ঘ্যঃ প্রায় ৩৬৫ কিমি
● উৎসস্থলঃ ছোটনাগপুর মালভূমি
● পতনস্থলঃ বঙ্গোপসাগর
● উপনদীঃ সালা নদী
ভারতের নদ নদী একনজরে PDF টি সংগ্রহ করতে নীচের Download Now-লেখায় ক্লিক করো
File Details ::
File Name: ভারতের নদনদী
File Format: PDF
No. of Pages: 03
File Size: 266 KB
No comments:
Post a Comment