Breaking




Thursday 5 August 2021

ভারতের ২০ টি রাজ্যের প্রকল্প সমুহ

 ভারতের ২০টি রাজ্যের প্রকল্প সমূহ 

ভারতের ২০ টি রাজ্যের প্রকল্প সমুহ
ভারতের ২০ টি রাজ্যের প্রকল্প সমুহ
বন্ধুগন,
বর্তমান ভারতের কিছু উন্নয়নমূলক এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প সম্পর্কে আমরা আজকে জানবো । আমরা জানবো কোন রাজ্য কীভাবে তার রাজ্যের উন্নতির জন্য কোন কোন প্রকল্পের ব্যবস্থা করেছেন । যা আমাদের সাধারন জ্ঞান বাড়াতে সাহায্য করবে ।
      সুতরাং আর কোনো রকম সময় নষ্ট না করে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক কারণ সরকারি চাকরীর পরীক্ষা বা মাধ্যমিকসহ বিভিন্ন ক্যুইজ প্রতিযোগিতায় এখান থেকে প্রশ্ন আসে।

চরণ পাদুকা প্রকল্প
 ➪ এই প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য করোনা ভাইরাসের কারণে নিজের রাজ্যে ফিরে আসা দক্ষ কর্মীদের কর্মসংস্থান সুরক্ষিত করতে এই প্রকল্প শুরু করল । মধ্যপ্রদেশ রাজ্য সরকার পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য "Charan paduka" অভিযান শুরু করল ।এই প্রচারাভিযানের আওতায় খালি পায়ে যাওয়া শ্রমিকদের ব্যথা কমানোর জন্য জুতা এবং চপ্পল দেওয়া হবে। মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান এবং মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপাল- লালজী ট্যান্ডন।
এই অভিজানের আওতায় যে সকল পরিযায়ী শ্রমিক খালি পায়ে হেঁটে যাবে তাদের পায়ের ব্যাথা কমানোর জন্য সরকার তাদের জুতো ও চতি দিয়ে সাহায্য করবেন । 
দিদি ভেহিকল সার্ভিস প্রকল্প
 ➪ মধ্যপ্রদেশের আদিবাসী অধ্যুষিত ঝাবুয়া জেলায় গ্রামীণ জীবিকা মিশনের মহিলারা "দিদি যানবাহন পরিষেবা" চালু করেছেন। নিরাপদ ডেলিভারির জন্য গ্রামীণ মহিলাদের জন্য দিদি যানবাহন পরিষেবা চালু করা হয়েছে, তাই উপজাতীয় এলাকায় গর্ভবতী গ্রামীণ মহিলাদের জন্য একটি লাইফ লাইন হিসাবে প্রমাণিত হচ্ছে। "দিদি যানবাহন পরিষেবা" এর অধীনে যানটি অন্যান্য জরুরি পরিষেবার জন্যও উপলব্ধ হবে।
রাজীব গান্ধী কিষাণ ন্যায় যোজনা
 ➪ রাজীব গান্ধী কিষাণ ন্যায় যোজনার অধীনে নিবন্ধন শুরু হয়েছে ১ জুন থেকে ছত্তিশগড়ে। রেজিস্ট্রেশন 30 সেপ্টেম্বর বন্ধ হবে - রাজীব গান্ধী কিষাণ ন্যায় যোজনার অফিসিয়াল পোর্টালের মাধ্যমে সমস্ত শ্রেণীর জমির মালিক এবং বন ইজারাধারীরা এই প্রকল্পের অধীনে নিবন্ধন করতে পারেন।
ছত্রিশগড় সরকার রাজ্যের গ্রামীণ অর্থনীতিকে উদ্দীপিত করতে এই যোজনা চালু করেন । খারিশ শস্যের ঋতুতে নিবন্ধভুক্ত চাষিদের ধান ,ভুট্টা ও আখ চাষ করার জন্য একরপিছু ১০,০০০ টাকা করে সাহায্য করা হবে ।
বন্ধন প্রকল্প
 ➪ রাজস্থান সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ একটি  "Webinar" সংগঠিত করেছেন "Van Dhan Scheme :Learnings for post COVID-19 -এর উপর । এই কাজে ভারত সরকারের উপজাতি উন্নয়ন মন্ত্রকের TRIFED ২৭ টি রাজ্য এবং ৩০৭ জেলায় ভ্যান ধন কর্মসূচির বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দিচ্ছে, যেখানে এমএফপি এবং উল্লেখযোগ্য বনে বসবাসকারী আদিবাসী জনসংখ্যা রয়েছে। এমএফপি সংগ্রহ এবং বিক্রয় উপজাতীয় বার্ষিক আয়ের ৪০-৬০ % অবদান রাখে এবং আরও "মূল্য সংযোজন" তাদের আয় তিনগুণ বা চারগুণ করতে সাহায্য করে। এই কর্মসূচীটি আদিবাসীদের মুখোমুখি হওয়া সমস্যাগুলির সমাধান করে, যেমন কোন অধিকার ছাড়াই জমি/বাড়ি দখল; গৌণ বন উৎপাদনে বিধিনিষেধ; মধ্যস্বত্বভোগীদের দ্বারা শোষণ; জাতীয় উদ্যান এবং বন্য অভয়ারণ্য থেকে স্থানচ্যুতি, বনের গ্রামে উন্নয়নের অভাব ইত্যাদি।
ভ্যান ধন যোজনা, 'ন্যূনতম সাপোর্ট প্রাইস (এমএসপি) এবং এমএফপি -র জন্য ভ্যালু চেইন ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে' মাইনর ফরেস্ট প্রোডাক্স (এমএফপি) -এর বিপণনের মেকানিজম' -এর একটি উপাদান ১৪ই এপ্রিল, ২০১৮ -এ চালু করা হয়েছিল। জাতীয় পর্যায়ে নোডাল এজেন্সি হিসেবে ট্রাইফেড, ভ্যান ধান স্টার্ট আপগুলি দেশের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য একটি সুচিন্তিত মাস্টার প্ল্যান।
উত্তরপ্রদেশ - স্টার্ট আপ ফান্ড প্রকল্প
 ➪ উত্তরপ্রদেশ সরকার ও SIDBI (Small Industries Development Bank of India ) এই তহবিলটির সূচনা করেছেন । এর মধ্যে একটি মউ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে এবং এক্ষেত্রে তহবিলটি নিয়ন্ত্রন করবে SIDBI । প্রথমেই এই তহবিলে উত্তরপ্রদেশ সরকারের ১৫ কোটি টাকা জমা করা হয়েছে । এই তহবিলটি SEBI (Securities and Exchange Board of India) -এর অনুমতি নিয়ে বিকল্প বিনিয়োগ তহবিলে (Alternative Investment Fund) অংশগ্রহণ করবে এবং স্তারত-আপ ব্যবসায় সরাসরি বিনিয়োগ হবে না ।
প্রাণবায়ু প্রকল্প
 ➪ বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে অক্সিজেনের ঘাটতি প্রায় সমগ্র বিশ্বেই দেখা দিয়েছে । তাই সেই ঘাটতির ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য ভারতের বেঙ্গালুরুতে এই প্রকল্প চালু করা হয় ।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে গরীব মানুষের অক্সিজেনের অভাবে যে মৃত্যু ঘটছে তা কিছুটা হলেও আটকানো যাবে ।এই প্রকল্পের মাধ্যমে সমস্ত হসপিটাল গুলিতে অক্সিজেন সরবরাহ করা হবে , যাতে করে সাধারন মানুষের মৃত্যু না ঘটে ।এই প্রকল্পে বর্তমান সরকারের পাশাপাশি অনেক মহান ব্যক্তি সাহাজ্যের হাত বাড়িয়েছেন , তারা তাদের সামর্থ্য মতো সাহায্য করে ছলেছেন ।
ধন্বন্তরী প্রকল্প
 ➪ আসাম রাজ্য সরকার ‘ধনবন্তরী’ নামে একটি বিশেষ প্রকল্প চালু করেছে, যার আওতায় স্থানীয়ভাবে অনুপলব্ধ ওষুধগুলি  MPWs (Multipurpose Health Workers), ASHA (Accredited Social Health Activist) workers দ্বারা ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবে। যদি বাড়ি থেকে 10 কিলোমিটার দূরে প্রয়োজনীয় ওষুধ না পাওয়া যায় তবে সরকার ঘরে বসে ওষুধ সরবরাহ করবে। 
 ওষুধ এর হোম ডেলিভারি করার জন্য এই নতুন প্রকল্পটি চালু করেছেন আসাম সরকার ।
জনসেবক প্রকল্প
 ➪ কর্ণাটক সরকার বিভিন্ন সরকারি পরিষেবাগুলির হোম ডেলিভারি সুনিশিচত করতে এই প্রকল্প চালু করেছেন ।
করোনার পরিস্থিতিতে সবাই গৃহবন্দি হয়ে পড়ে তাই সরকার তাদের সরকারি সুবিধা গুলি পেতে মানুষ কোনো রকম অসুবিধায় না পড়ে এবং তারা বাড়িতে বসেই সেই সুযোগ সুবিধা গুলি পায় তার জন্য কর্ণাটক সরকার এই প্রকল্প চালু করেন । এই প্রকল্পর মাধ্যমে অনেক সাধারন মানুষের অনেক সুবিধাও হয় ।
CMAST এবং CMAT প্রকল্প  
 ➪১৫ মার্চ, ২০২০ -এ, মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বীরেন সিং রাজ্যের ক্রীড়া ব্যক্তি এবং শিল্পীদের কল্যাণের জন্য সর্বকালের সবচেয়ে বড় স্কিম ঘোষণা করেছিলেন। এই প্রকল্পটি ক্রীড়াবিদ এবং শিল্পীদের আর্থিক সুবিধা প্রদান করবে যারা রাজ্য ও দেশে সম্মান অর্জন করেছে।
স্কিমটি নিম্নরূপ: সিএমএএসটি: মুখ্যমন্ত্রীর আখান্নাবা সানারোয়াইজিং গি টেংবাং; সিএমএটি: মুখ্যমন্ত্রীর শিল্পী সিং গি টেংবাং। নতুন ঘোষিত স্কিমের জন্য যথাক্রমে ৭.৩৭ কোটি এবং ৫.৭০ কোটি টাকা প্রয়োজন হবে।
HOPE প্রকল্প
 ➪ উত্তরাখণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত বুধবার, ১ May মে ২০২০ তারিখে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদের উপস্থিতিতে “হোপ” (সর্বত্র মানুষকে সাহায্য করা) পোর্টাল চালু করেন। এই পোর্টালের URL hope.uk.gov.in। এই পোর্টালের মূল উদ্দেশ্য হল দক্ষ ও অদক্ষ যুবকদের একটি ডাটাবেস তৈরি করা এবং ডাটা বেইজের উপর ভিত্তি করে কর্মসংস্থান / স্ব-কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রদান করা।জানা যায়, কিছুদিন আগে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত কর্তৃক স্বয়ংরাজ্য যোজনা চালু করা হয়েছিল। এই পোর্টালটি এই স্কিমের সাথে সমন্বয় সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।"হোপ" পোর্টালের মাধ্যমে, উত্তরাখণ্ডের এমন যুবক যারা বিভিন্ন রাজ্য এবং উত্তরাখণ্ডে দক্ষ পেশাজীবী এবং বর্তমানে কিছু ইনস্টিটিউটে কাজ করছেন বা যারা উত্তরাখণ্ডের দক্ষতা উন্নয়ন বিভাগের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিতে চান। এই পোর্টালটি এমন যুবকদের জন্য একটি সেতু হিসেবে কাজ করবে ।এই পোর্টালের ডাটাবেজ ব্যবহার করবে যুবসমাজকে স্ব-কর্মসংস্থান / কর্মসংস্থানের সাথে সংযুক্ত করতে রাজ্যের সমস্ত বিভাগ এবং অন্যান্য কর্মসংস্থান প্রদানকারীরা।
মুখ্যমন্ত্রী স্বরোজগার যোজনা
 ➪ উত্তরাখণ্ড সরকার যুব সমাজকে স্বনির্ভরতার সুবিধা প্রদানে জন্য এবং পরিযায়ী শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে এই যোজনা চালু করেন। করোনার পরিস্থিতিতে অনেক শ্রমিক, পর্যটক, উদ্যোগপতি মানুষদের বাইরের রাজ্যে থেকে নিজের রাজ্যে ফিরিয়ে আনার জন্য উত্তরাখণ্ড সরকার এই প্রকল্প চালু করেন ।
আত্মনির্ভর গুজরাট সহায় যোজনা
 ➪ গুজরাট সরকার জনজনকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেবার জন্য এই যোজনা চালু করেন । ঋণ নিলে সেই ব্যক্তিকে ২% সুদ দিতে হবে এবং বাকি ৬% সুদ রাজ্য সরকার দেবে ।
যে ব্যক্তি ঋণ পাবেন তাকে প্রথম ৬ মাস কোনো রকম টাকা শোধ দিতে হবেনা ।
কৌশল শতরঙ্গ , যুব হার ও শিক্ষানবিশী প্রকল্প
 ➪ উত্তরপ্রদেশ সরকার রাজ্যের যুবকদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান তৈরীতে এই তিনটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রকল্প চালু করেছেন । এই প্রকল্পগুলি সম্পর্কে জনজনকে অবগত রাখার জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্য শিবিরগুলিতে ''আরোগ্য মিত্র''- দেরকে পাঠিয়েছেন ।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে যুব সমাজ তার নিজ নিজ দক্ষতা দেখাতে পারবে , যাতে করে তারা বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা গুলি পেতে পারে । কারন অনেকে আছে যারা নানা রকম সমস্যার কারনে তারা তাদের দক্ষতা দেখানোর সুযোগ পায়না । তাই উত্তরপ্রদেশ সরকার এই প্রকল্প চালু করেন ।
জগনান্না ভাস্তি দিবনা প্রকল্প
 ➪ অন্ধ্রপ্রদেশে যারা হোস্টেল ও মেসে থেকে পোস্ট-ইন্টারমিডিয়েট কোর্স করছে সেই সকল ছাত্র-ছাত্রীদের বাসস্থানের খরচরে জন্য এই প্রকল্প চালু করেন মুখ্যমন্ত্রী ওয়াই.এস.জগন মোহন রেডি ।
তিনি সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের পাশে দারানর জন্য এই প্রকল্প চালু করেন ।
UDAN (উদয় দেশ কা আম নাগরিক )
 ➪ বর্তমান ভারত সরকারের বিমান পরিবহন মন্ত্রক এই প্রথম উত্তরাখণ্ডে হেলিকপ্টার পরিষেবা চালু করেছেন । যাতে করে সর্ব স্তরের মানুষ বিমানে চলাফেরা করতে পারে । কারন অনেকেই আছে যার টাকার অভাবে বিমানে চাপতে পারেনা । তাই এই প্রকল্প চালিকরা হয় যাতে করে সর্ব স্তরের মানুষ কম খরচে বিমানে চাপতে পারে ।
আপকে ডর যোজনা  
  ➪ মধ্যপ্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডঃ নরোত্তম মিশ্র ১১ মে ভোপালে ‘এফআইআর আপন দ্বার যোজনা’ চালু করেছেন। মধ্যপ্রদেশ দেশের প্রথম রাজ্য হয়ে উঠেছে এমন উদ্ভাবনী প্রকল্প চালু করার জন্য।নতুন পুলিশ কন্ট্রোল রুমে এই প্রকল্পটি চালু করার সময়, মধ্যপ্রদেশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন যে এখন লোকজনকে তাদের অভিযোগ জানাতে থানায় যেতে হবে না । ১১ টি বিভাগীয় সদর দপ্তরে একটি গ্রামীণ এবং একটি শহুরে থানা সহ ২৩ টি থানায় একটি পাইলট প্রকল্প হিসাবে এফআইআর আপনার দ্বার যোজনা শুরু হয়েছিল।
জীবন অমৃত যোজনা
 ➪ মধ্যপ্রদেশ সরকার (জীবন-অমৃত যোজনা) চালু করেছে (কোভিড -১৯) রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য। এই যোজনার অধীনে, রাজ্য সরকার আয়ুবেদ (আয়ুর্বেদ, যোগ ও প্রাকৃতিক চিকিৎসা, ইউনানি, সিদ্ধ এবং হোমিওপ্যাথি) বিভাগ দ্বারা প্রস্তুত 'ত্রিকুট চূর্ণ (মানে তিনটি মরিচ)' নামে একটি আয়ুর্বেদিক পণ্য অবাধে বিতরণ করবে, যা লাগু বনোপাজের সহযোগিতায় সংঘ, করোনা সংক্রমণে আক্রান্ত এলাকায়। রাজ্যের ১ কোটি পরিবারকে ৫০ গ্রামে এই প্যাকেট বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
জীবন শক্তি যোজনা
 ➪ আমরা সবাই জানি, করোনাভাইরাস দেশে কিছু গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করেছে এবং সুরক্ষার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই মধ্যপ্রদেশ সরকার মধ্যপ্রদেশের মহিলাদের জন্য জীবনশক্তি যোজনা শুরু করেছে যারা কঠোর পরিশ্রম এবং নিষ্ঠার সাথে অতিরিক্ত আয় করতে চায়।
যার মাধ্যমে মহিলারা বাড়িতে বসে মুখোশ তৈরী করে অর্থ উপার্জন করতে পারবে ।
Student Health Card 
  ➪ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীরে একটি "ছাত্র স্বাস্থ্য কার্ড" স্কিম চালু করা হয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর গিরিশ চন্দর মুর্মু স্কুলে যাওয়া শিশুদের অপুষ্টি পরীক্ষা করার জন্য "স্টুডেন্ট হেলথ কার্ড" স্কিম চালু করেন। এই স্কিমের লক্ষ্য প্রতিটি স্কুলে যাওয়া শিশুদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা। "স্টুডেন্ট হেলথ কার্ড" স্কিম অনুসারে, স্কুলে যাওয়া শিশুদের নিয়মিত চেকআপ করা হবে যাতে অপুষ্টি রোধ করা যায়।
ন্যাশনাল হেলথ মিশনের সহযোগিতায় স্কুল এডুকেশন বিভাগের মিড ডে মিলের অধিদপ্তর কর্তৃক আয়োজিত এই প্রোগ্রামের সময় "স্টুডেন্ট হেলথ কার্ড" স্কিম চালু করা হয়েছিল।
জগনন্না বিদ্যা দিবনা প্রকল্প 
 ➪ রাজ্য সরকার ইন্টারমিডিয়েট পাসের মেধাবী ছাত্রীদের 30,000 টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই জন্য, এই আর্থিক বছরে 300 কোটি টাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কন্যা বিদ্যাধনের সুবিধা ২০১৫ সালের প্রায় ৯৯,০০০ ছাত্রীদের দেওয়া হবে।
প্রতিটি জেলার মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, CBSE এবং ICSE থেকে ইন্টার পাস মেয়েদের প্রাপ্ত নম্বরগুলির ক্রমবর্ধমান ক্রমে মেধা প্রস্তুত করা হবে। এর মধ্যে ২০ শতাংশ সংখ্যালঘু এবং ২১ শতাংশ তফসিলি জাতি ও উপজাতির মেয়ে হবে।
স্কিমের আওতায়, মোট অর্থের ৭৫ শতাংশ ইউপি বোর্ডের মেধাবী ছাত্রীদের এবং ২৫ শতাংশ CBSE এবং ICSE বোর্ডের মধ্যে বিতরণ করা হবে। এই ২৫ শতাংশ পরিমাণের মধ্যে ৭৫ শতাংশ CBSE এবং ২৫  শতাংশ ICSE বোর্ডের মেধাবী ছাত্রীদের মধ্যে বিতরণ করা হবে।

  আজকে আমরা ভারতের এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানলাম । যদি পোস্টটির মধ্যে কোনো ভুল থাকে অবশ্যই আপনাদের মতামত জানাবেন যাতে করে আমরা পোস্টটির মধ্যে ভুল থাকে ভুলটি সমাধান করতে পারি । ধন্যবাদ , আপনার দিনটি শুভ হোক ।


No comments:

Post a Comment